মোটিভেশন

চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসো। জীবনী, বিখ্যাত চিত্রকর্ম ও উক্তিসমূহ

6 Minute Read

চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসো

Everything you can imagine is real “-Pablo Picasso

বিশ্ব বিখ্যাত চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল ” আপনার আঁকা ছবিগুলোর মধ্যে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ছবি কোনটি ? ” এই সহজ প্রশ্নের উত্তরে পিকাসো কী বলেছিলেন জানেন ? তিনি বলেছিলেন , ” প্রতিটি ছবি আঁকার সময়ই মনে হয়েছিল এর পরে যে ছবিটি আঁকবো সেটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবি । ” একজন মানুষ কত কর্মতৎপর হলে এভাবে শুধু সামনের দিকেই নিজের দৃষ্টি নিবদ্ধ রাখতে পারেন ।

আরেকদিন একজন ভদ্রমহিলা একটি রেস্টুরেন্টে পিকাসোর দেখা পেয়ে একটি ন্যাপকিন এগিয়ে দিয়ে বলেন , “আমাকে এটাতে কিছু একটা এঁকে দিন। এর জন্য যা মূল্য চাইবেন আমি দেব।” এরপর পিকাসো ওটার উপর মাত্র তিরিশ সেকেন্ডে একটি ছবি এঁকে দেন। তারপর তার মূল্য হিসেবে এক মিলিয়ন ডলার চেয়ে বসেন। তখন সেই ভদ্রমহিলা বিস্মিত হয়ে বলেন, ” আপনি তো এটা এঁকেছেন মাত্র তিরিশ সেকেন্ডে !” ( “But you did that in thirty seconds ! ”) পিকাসো জবাব দিলেন, “না, এটা তিরিশ সেকেন্ডে আঁকার দক্ষতা অর্জন করতে আমার চল্লিশ বছর সময় লেগেছে।” ( “No, It has taken me forty years to do that.” )

বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা চিত্রশিল্পী হলেন এই পাবলো পিকাসো । আবার অনেকেই মনে করেন তিনি হলেন ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পী। একজন মানুষের আঁকা সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় তৈরি শিল্পকর্ম তৈরির রেকর্ড রয়েছে পাবলো পিকাসোর। শিল্পীজীবনের ৭৮ বছরে তিনি প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার চিত্র, এক লাখ প্রিন্ট বা খোদাই , ৩০০ স্থাপনাসহ বেশ কিছু শিল্পকর্ম তৈরি করেছেন। তাঁর তৈরি করা মোট শিল্পকর্মের সংখ্যা হিসেব করলে সংখ্যাটি দাঁড়াবে প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০০ টি । একাধারে তিনি ভাস্কর, চিত্রশিল্পী, প্রিন্টমেকার , মৃৎশিল্পী , মঞ্চ নকশাকারী , কবি ও নাট্যকার। বিশ্বে সবচেয়ে দামী শিল্পগুলির মধ্যে পিকাসোর ছবিগুলি অন্যতম ।

জন্ম:-

পাবলো পিকাসো ১৯৮১ সালের ২৫ অক্টোবর স্পেনের দক্ষিণে ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী বন্দর মালাগায় জন্মগ্রহণ করেন । পাবলো রুইজ ই পিকাসো একটি স্পেনীয় নাম। তার পারিবারের দেওয়া প্রথম নাম হল Ruiz এবং দ্বিতীয় নাম Picasso। বাবার নাম হোসে রুইজ ব্লাসকো। মায়ের নাম মারিয়া পিকাসো লোপেজ। তাঁর মায়ের নামের অংশ থেকেই আজকের বিশ্বপরিচিত পিকাসো নামটি এসেছে।

শৈশব জীবন:-

পিকাসো নাকি কথা বলার আগে আঁকা শুরু করেছিলেন। আর দশটি শিশুর মতো মা-বাবা নয়, বরং তাঁর মুখে প্রথম যে শব্দটি শোনা যায় তা হলো ‘লাপিয’, স্প্যানিশ ভাষায় যার অর্থ ‘পেন্সিল’। পাঁচ-ছ’বছর থেকেই অসম্ভব ভাল ড্রইং করতেন। পিকাসোর মার বিশ্বাস ছিল ছোট্ট পিকাসোই একদিন বিশ্ব বরেণ্য পাবলো পিকাসো হবেন।পিকাসোর শিল্পী হওয়ার পেছনে তাঁর বাবার অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। পিকাসোর বাবা নিজ হাতে ছেলেকে ছবি আঁকা শেখান। কারণ তিনিও একজন চিত্রকর ছিলেন।ফিগার ড্রইং এবং তৈলচিত্রের আনুষ্ঠানিক হাতেখড়ি তাঁর বাবার কাছেই।

পিকাসোর উল্লেখ্যযোগ্য চিত্রকর্ম:-

তাঁর উল্লেখযোগ্য শিল্পকর্মের মধ্যে রয়েছে-
ল্যা মুল্যাঁ দা ল গালেৎ, দ্য ব্লু রুম, ওল্ড গিটারিস্ট, দ্য উইপিং ওম্যান, লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন,
সেলফ-পোর্ট্রটে, টু নুডস, আভাগঁর রমণীরা, থ্রি মিউজিশিয়ানস, স্কাল্পটর, মডেল অ্যান্ড ফিশবৌল, থ্রি ড্যান্সার্স, গিটার, গ্লাস অব আবস্যাঁৎ, সিটেড বাথার, পালোমা ও গোয়ের্নিকা।

পিকাসোর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য- তিনি চিত্রকর্মের প্রত্যেকটি পর্যায়ে তাঁর আগের পর্যায়কে ভেঙে পরবর্তী পর্যায়ে গেছেন। এই সব কিছুর সঙ্গেই তার গভীর আত্মিক যোগ ছিল। আগাগোড়া এক শিল্পীর জীবন তিনি কাটিয়ে গেছেন। তাঁর প্রত্যেকটা ছবির মধ্যেই আসল মানুষটিকে খুঁজে পাওয়া যায়। পিকাসোর সৃজনশীলতা ছিল বাঁধনহারা। সব সময়ই নতুন কিছু খোঁজার চেষ্টা করতেন। যদিও তিনি বলতেন, “আমি কিছু খুঁজি না, আমি পেয়ে যাই।
আজ আমরা দেখবো পাবলো পিকাসোর আঁকা সবচেয়ে মূল্যবান পাঁচটি চিত্রশিল্প। যদিও শিল্প ক্ষেত্রে এভাবে মূল্যায়ণ করা খুব কঠিন । কেননা শিল্পের বিচারে পিকাসোর প্রতিটি শিল্পকর্মই মূল্যবান। তবু পৃথিবীর বিচক্ষণ শিল্পগবেষকদের দৃষ্টিতে যেগুলি প্রথম পাঁচটি রয়েছে , আজ সেগুলির পরিচয় আমরা তুলে ধরব।

আরও পড়ুন : রেনেসাঁ মানব লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির জীবনী, বিখ্যাত চিত্রকর্ম ও উক্তিসমূহ

১ম স্থানেঃ- গের্নিকা (গোয়ের্নিকা )

গের্নিকা (গোয়ের্নিকা ) পাবলো পিকাসো

পাবলো পিকাসোর আঁকা সবচেয়ে মূল্যবান পাঁচটি চিত্রশিল্পের মধ্যে সবার প্রথমেই বলতে হয় যা , তার নাম হল গের্নিকা (Guernica) বা গোয়ের্নিকা । গের্নিকা আসলে স্পেনের একটি শহরের নাম । ২৬শে এপ্রিল , ১৯৩৭ সালে স্প্যানিশ গৃহযুদ্ধের ভয়ঙ্কর দিনগুলিতে জার্মানির ন্যাতসি ও ইতালির ফ্যাসিস্টরা স্পেনের জাতীয়তাবাদীদের প্ররোচনায় গের্নিকা শহরে বোমা মারতে শুরু করে। সারা পৃথিবীর নজর তখন স্পেনের উপর পড়ে। পিকাসোর মত যুদ্ধবিরোধী শিল্পী তাই এর প্রতিবাদ না করে পারেন নি। এই ছবিতে যুদ্ধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছে।

২য় স্থানেঃ- লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন

লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন

পিকাসোর আঁকা সবচেয়ে মূল্যবান পাঁচটি চিত্রশিল্পের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যা , সেটি হল ”লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন”। যদিও প্রথমে এর নাম ছিল The Brothel of Avignon । পরে এর নাম রাখা হয় লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন ( les demoiselles d’avignon ) যার ইংরেজি অর্থ হল- The Young Ladies of Avignon । ১৯০৭ সালে আঁকা এই ছবিটি আসলে তিনজন পতিতার যারা মুখোমুখি রয়েছে , যাদের মধ্যে ধ্বনিত হচ্ছে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ । অথচ তারা নারীবাদী কেউ নয় । এই ছবিটি সারা বিশ্বে সাড়া ফেলেছে কারণ, এর শিল্প নৈপুন্য । এর মধ্যে কিউবিজম এর সঙ্গে আধুনিক আর্টকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। তাই এই তৈলচিত্রকে বলা হয় বিংশ শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী চিত্রকটি’র মধ্যে অন্যতম।

৩-য় স্থানেঃ- দ্য উইপিং ওম্যান (The Weeping Woman)

দ্য উইপিং ওম্যান

বিভিন্ন শিল্পনৈপুন্যের বিচারে বিচক্ষণ বিবেচকগণ পিকাসোর আঁকা সবচেয়ে মূল্যবান পাঁচটি চিত্রশিল্পের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রাখা হয়েছে যাকে, তার নাম ‘দ্য উইপিং ওম্যান’ । আসলে মৃত সন্তান কোলে ক্রন্দনরতা জননীর বিখ্যাত ছিত্রগুলির সিরিজ রয়েছে। এই সিরিজের সেরা ও চরম পরিণতিপ্রাপ্ত চিত্রকলার নিদর্শন হল এই 60 х 49 cm ফ্রেমের আঁকা ছবিটক (ক্রন্দনরত নারী – The Weeping Woman)। পিকাসোর প্রাক্তন স্ত্রী ডোরা মার ছিলেন এই ছবির মডেল । ২৬শে অক্টোবর ১৯৩৭ সালে আঁকা এই ছবিটিতে ভয় বিস্ময় যন্ত্রণা ইত্যাদি ফুটিয়ে তুলতে পিকাসো দারুন বুদ্ধিদীপ্ত শিল্পকৌশলের শরণ নেন। যেমন মৌখিক বিকৃতি, নীল দাঁতের চিৎকার , কালো বিগলিত চোখ, আবদ্ধ অশ্রুর বেদনা ইত্যাদি।

৪র্থ স্থানেঃ- থ্রি মিউজিশিয়ানস (Three Musicians)

থ্রি মিউজিশিয়ানস

সিন্থেটিক কিউবিজম এর অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হল ১৯২১ সালে আঁকা পিকাসোর ‘থ্রি মিউজিশিয়ানস’ (Three Musicians) শিল্পকর্মটি। কোলাজ এবং অয়েল পেইন্টিং এ করা এই ছবিটির দুটি ভার্সন রয়েছে। এই ছবিতে দেখা যায় তিনজন মিউজিশিয়ানকে। যাদের একজন হল মুকাভিনয় শিল্পী , একজন সপ্তদশ শতকের আলখাল্লা পরিহিত সেযুগের পোশাকে সাদা মুখের কৌতুক অভিনেতা এবং অপরজন একজন সন্ন্যাসী। বিংশ শতকের চিত্রশিল্পকলার জগতে পিকাসোর এই থ্রি মিউজিশিয়ানস (Three Musicians) শিল্পকলাটি আধুনিক শিল্পীমনে ভীষণ রকমের প্রভাব বিস্তার করেছে। তাই এই চিত্রটিকে চতুর্থ স্থানে রাখা যেতে পারে ।

৫ম স্থানেঃ- দ্য ওল্ড গিটারিস্ট ‘The Old Guitarist’

দ্য ওল্ড গিটারিস্ট

১৯০৩-১৯০৪ সালে আঁকা পিকাসোর বিখ্যাত ছবিটি , যার নাম ‘দ্য ওল্ড গিটারিস্ট ‘(The Old Guitarist) শিল্পগুনে এই ছবিটিকে বিচক্ষণ মানুষ পিকাসোর আঁকা সবচেয়ে মূল্যবান পাঁচটি চিত্রশিল্পের মধ্যে পঞ্চম স্থানে রাখার পক্ষপাতি। ছবিটি আঁকা হয়েছিল পিকাসোর শিল্পজীবনের Blue period এ । এই সময় পিকাসোর আঁকা ছবিতে নীল রঙের আশ্চর্য মেলবন্ধন লক্ষ্য করা যায়। এই সময় পিকাসোর চিত্রকলায় একইসঙ্গে মর্ডানিজম ,ইম্প্রেশনিজম, পোস্ট-ইম্প্রেশনিজম , সিম্বলিজম এর সুন্দর বিমিশ্রণে নিজস্ব শৈলিটির প্রয়োগ করেছেন। তাঁর প্রিয় বন্ধু কাসাগেমাস এর আত্মহত্যার পরে অত্যন্ত বিষন্নতার ভাবটিকে এখানে তুলে ধরেছেন । দেখা যায় চিত্রটিতে একজন বৃদ্ধ এবং অন্ধ গিটারিস্ট হাহাকার এর দ্যোতনায় গিটার বাজাচ্ছেন। দুঃখময় বিষন্নময় হাহাকারকে তিনি নীল রঙের ক্ষেত্রভূমিকায় উপস্থাপন করেছেন এখানে।

পিকাসোর চিত্রের আর্থিক মূল্য :-

পিকাসোর অসংখ্য চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় মূল্যে- যা তাঁর সময়ে যেকোনো চিত্রশিল্পীর তুলনায় অনেক বেশি। ২০০৪ সালে তার ‘গ্যারসন আ ল্যা পাইপ’ বিক্রি হয়েছিল ১০৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০১০ সালে পিকাসোর ‘ন্যুড, গ্রীন লিভস এন্ড বাস্ট’ নামক অপর একটি শিল্পকর্ম ১০৬. ৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়। ২০১৫ সালের ১১ই মে স্পেনের কিংবদন্তি চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোর আঁকা ‘উইমেন অব আলজিয়ার্স’ ছবিটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি শিল্পিকর্মে পরিণত হয়েছিল । নিলামে চিত্রকর্মটি রেকর্ড ১৭ কোটি ৯৩ লাখ ৬৫ হাজার মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছিল।

মৃত্যু:

১৯৭৩ সালের ৮ এপ্রিল ফ্রান্সের মৌগিন্সে ৯১ বছর বয়সে মারা যান পাবলো পিকাসো। সারা বিশ্বে পাবলো পিকাসো তাঁর নিজস্ব নৈপুণ্য দিয়ে অসামান্য সব শিল্প নির্মাণ করে চিত্রকলার ইতিহাসে আজও অমর হয়ে আছেন।

পাবলো পিকাসোর বিখ্যাত উক্তিসমূহ :-

১.”আমরা গন্তব্যে পৌঁছতে পারব পরিকল্পনা নামের একটি গাড়িতে চড়ে, যে গাড়ির প্রতি আমাদের থাকতে হবে অগাধ বিশ্বাস এবং যেটির ওপর ভিত্তি করে আমাদের নিরন্তর কাজ করে যেতে হবে। এর বাইরে সাফল্যের আর কোনো পথ নেই।”- পাবলো পিকাসো

পাবলো পিকাসো উক্তি

২.”তুমি যা কিছু কল্পনা করতে পারো তার সবই বাস্তব।”-পাবলো পিকাসো

৩.“লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আমাদের পরিকল্পনা-দিয়ে-তৈরী গাড়িতে চড়তে হবে। এটার ওপর আমাদের পূর্ণ ভাবে বিশ্বাস রেখে নাছোড়বান্দার মত এগিয়ে যেতে হবে। এটা ছাড়া সাফল্যের আর কোনও পথ নেই।”- পাবলো পিকাসো

৪.”ক্লান্ত হলে তো অনেক আগেই মারা যেতাম। ক্লান্তি নেই বলেই তো একজন শিল্পী এতদিন বেঁচে থাকে।”- পাবলো পিকাসো

৫. “কাজ শুরু করাই হল সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।”-পাবলো পিকাসো

পাবলো পিকাসো

৬.”প্রত্যেক সৃজনশীল কাজই হচ্ছে আরেকটি কাজকে ধ্বংস করা।”- পাবলো পিকাসো

৭.”অপ্রয়োজনীয় বিষয়কে বাদ দেয়াই শিল্প।”- পাবলো পিকাসো

৮. “প্রত্যেক সন্তানই একজন শিল্পী। কিন্তু সমস্যাটি হল আমরা বড় হওয়ার পর কি করে আমাদের শিল্প সত্তাটিকে বাচিঁয়ে রাখব।”-পাবলো পিকাসো

পাবলো পিকাসো উক্তি

৯.”ভালো শিল্পীরা অনুকরণ করে , মহান শিল্পীরা করে চুরি।”- পাবলো পিকাসো

১০.” অনুপ্রেরণা তখনই কার্যকর, যদি তুমি সেটা নিয়ে নিজে কাজ করো। “- পাবলো পিকাসো

চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোকে নিয়ে আমাদের লেখাটি ভালো লেগে থাকলে কমেন্টে জানাও ও বাকিদের সাথে শেয়ার করো। এই ধরনের লেখার নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজটিকে ফলো করো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *